বন্দর প্রেসক্লাবের প্রচার সম্পাদক শাহ জামাল স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, বন্দর প্রেস ক্লাবের সভাপতি মোবারক হোসেন কমল খানকে জড়িয়ে ডেইলি ষ্টার বাংলা অনলাইনসহ কয়েকটি অনলাইনে ও পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বন্দর প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ ।
রোববার (২৫ আগস্ট) সন্ধ্যায় প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন গনমাধ্যমে কাছে পাঠানো বিবৃতির মাধ্যমে তারা এ নিন্দা জ্ঞাপন করেন। বন্দর প্রেসক্লাবের কলম সৈনিকরা এর র্তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিগত ১৯ জুলাই ছাত্র আন্দোলনের সময় শামীম ওসমান ও তার বাহিনীর গুলি বর্ষণ শীর্ষক সংবাদের একাংশে লেখা হয়েছে সেদিনের সেই অস্ত্রের মহরায় দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি কমল খান কেও দেখা যায়। যা পুরোপুরি মিথ্যা ও বানোয়াট।
কেননা গত ১৩ জুলাই ফটো সাংবাদিক মোক্তারের মায়ের জানাজা থেকে ফেরার পথে অটো রিকশা দুর্ঘটনায় কমল খান গুরুতর আহত হন। ১৩ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই পর্যন্ত চাষাড়া ল্যাব এইডের ডা. সাব্বির আহমেদ এর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিয়ে বিছানায় শয্যাসায়ী ছিলেন। এখনো পায়ে বেন্ডেস ও বেল্ট ছাড়া তিনি হাঁটতে পারছেন না। এমতাবস্থায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর হামলায় মহরার মতো নক্কারজনক কাজে বন্দর প্রেস ক্লাবের সভাপতি কমল খানকে জড়ানোর চেষ্টার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সেইসাথে সংবাদ প্রকাশের পূর্বে অনুমানের আশ্রয় না নিয়ে প্রকৃত তথ্য প্রমান ভিত্তিক সংবাদ প্রকাশে সচেষ্ট হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হলো। মোবাইল ট্রেকিং করলে অথবা সেদিন অনেক সাংবাদকর্মী প্রত্যক্ষদর্শী ছিল তাদের কাছ থেকেই জানা যাবে কমল খান সেখানে উপস্থিত ছিলেন কিনা। অনুমানের উপর অহেতুক কোনো নির্দোষ কাউকে এমন একটি ঘটনায় জড়ানোর চেষ্টার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বন্দর প্রেস ক্লাব নেতৃবৃন্দ।